প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর উপযোগিতা এবং কার্যকারিতার মান বজায় রাখার প্রতি একাডেমি অত্যন্ত মনোযোগী। প্রাতিষ্ঠানিক চাহিদা ও লক্ষ্য অনুযায়ী স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদি কোর্সের মান নিয়মিতভাবে উন্নীত করা হয়ে থাকে। প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতে তাত্ত্বিক জ্ঞান প্রদানের চেয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান প্রদানের উপর অধিক গুরূত্ব আরোপ করা হয়ে থাকে। প্রশিক্ষণার্থী কর্মকর্তাদের বিভিন্ন সংস্থা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে সংযুক্তি প্রদানসহ শিক্ষা ভ্রমণের সুযোগ করে দেয়া হয়। প্রকৃতি ও উদ্দেশ্যের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন কোর্সের প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতে ভিন্নতা থাকলেও, কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া, সাধারণতঃ একাডেমি নীচের প্রশিক্ষণ পদ্ধতিসমূহ অনুসরণ করে থাকেঃ
ক) বক্তৃতা
খ) অংশগ্রহণমূলক আলোচনা
গ) কেস স্টাডি
ঘ) রোল প্লে
ঙ) কর্মশালা/সেমিনার
চ) মাঠ ভ্রমণ
ছ) ব্রেন স্টর্মিং
জ) সিমুলেশন
ঝ) গেম ইত্যাদি
একাডেমি সমজাতীয় বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের প্রশিক্ষণ পদ্ধতি পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী নিজস্ব প্রশিক্ষণ পদ্ধতি হালনাগাদ করে থাকে।